Posts

Showing posts with the label Health Tips

Gastric problems and their remedies-গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ও তার প্রতিকার

Image
 গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ও তার প্রতিকার আজ  আলোচনা করবো গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ও তার প্রতিকার সমন্ধে। পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিক এর জন্য প্রযোজ্য সব ধরনের ঐষধ ও ঘরোয়া পদ্ধতিতে তা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার উপায় সমন্ধে।  গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি নাই এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে। নিয়মিত ওষুধ তো খানই তবুও অফিস-আদালতে কিংবা কাজকর্মে যাওয়ার সময় এমনকি কোথাও বেড়াতে গেলেও সঙ্গে এসিডিটির ওষুধও নিয়ে যান। যারা ভোগেন কেবল তারাই বোঝেন এটি কত যন্ত্রণার। একটু ভাজাপোড়া অথবা দাওয়াত, পার্টিতে মসলায্ক্তু খাবার খেলে তো শুরু হয়ে যায় অস্বস্তিকর গ্যাসের সমস্যা। ফাস্ট ফুড, ব্যস্ত জীবনযাত্রার যুগে গ্যাস, পেটের অসুখ এখন ঘরোয়া রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেকোনো বাসায় গেলেই গ্যাস্ট্রিকের ১ পাতা ওষুধ অবশ্যই পাওয়া যায়। প্রথমেই আমরা জানব কেন পেটে গ্যাস হয় ঃ খাওয়া-দাওয়ায় অনিয়ম, স্বাস্থ্যকর খাবার না খাওয়া, ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম না করা, পানি কম খেলে বা খাবারে আঁশের পরিমাণ কম থাকলে পেটে গ্যাস তৈরি হতে পারে। এ ছাড়া হজম না হলে পেটে গোলমাল দেখা দিতে পারে। কিছু প্রাকৃতিক খাবার আছে, যা খেলে গ্যাসসহ পেটের অন্যান্য সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়। আর দোকানে যাবেন

Sore inside the mouth-মুখের ঘা

 মুখের ঘা/  Sore inside the mouth মুখগহ্বরের ভেতরে ঘা- যেমন ঠোঁট বা গালের ভেতরের দেয়ালের নরম মাংস পেশীতে, জিহ্বার উপরে বা নিচে, মাড়ির গোড়ায়, নরম তালুতে কিংবা অন্য যেকোনও স্থানের নরম কলাতে অবস্থিত কিছু ক্ষুদ্রাকার, অগভীর দুষ্টক্ষত। এর বৈজ্ঞানিক নাম অ্যাফথাস স্টোমাটাইটিস ( Aphthous stomatitis)  যার আক্ষরিক অর্থ হল "দুষ্টক্ষতজনিত মুখগহ্বরের প্রদাহ"।  মুখের এসব স্থানে ঘা হলে বেশ যন্ত্রণা হয় এবং এগুলির কারণে কথা বলতে ও কোনও কিছু খেতে ও অসুবিধা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মুখগহ্বরের ঘা এক বা দুই সপ্তাহের মধ্যে নিজে থেকেই চলে যায়, কোন কোন এক দুই মাসও স্থায়ী হয়। আবার এই ছোট ঘা বড় ঘা-এর রূপও নেয়। তাই দ্রæত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।  মুখের ঘায়ের লক্ষণ - ছোট্ট একটি গোলাকার অংশ সাদাটে হয়ে ওঠা। সেই সাদা অংশকে ঘিরে লাল রঙের সীমানা থাকে। কোন কোন ক্ষেত্রে সাদা অংশতে পুঁজ হতে দেখা যায়। আর মুখের এই ঘা বেশিরভাগ ই ডিম্বাকৃতির হয়ে থাকে।  ভিতরে পুঁজ হলে জ¦ালা-পোড়া করে।  কারণ - ঠিক কি কারণে মুখের ভিতরে এরকম ঘা হয়, তা এখনও সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে গবেষকরা ধারনা করেন বেশ কিছু কারণে এমটি হতে পারে।  যেম

Remove of excess body fat-মেদ ভুঁড়ি’র ঘরোয়া সমাধান

Image
  মেদ ভুঁড়ি’র ঘরোয়া সমাধান মেদ ভুড়ি একটি বিব্রতকর বিষয়। উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার ই যে শুধু পেটের মেদ বাড়ার কারণ তা নয়, উচ্চ ক্যালরিযুক্ত যেকোনো খাবারও পেটের মেদ বাড়াতে পারে। তাই আমাদের সবার জানা দরকার কোন ধরনের খাবারের কারণে পেটে ধীরে ধীরে মেদ জমতে থাকে। অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার, নিয়মিত লাল মাংস খাওয়া, কোমল পানীয়, মিষ্টিজাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া, অস্বাস্থ্যকর বাইরের খাবার যেমন- ভাজা- পোড়া ইত্যাদি খাওয়া,  মদ্যপান করা, স্যাচুরেটেড চর্বি গ্রহণ ইত্যাদি পেটের মেদ বাড়িয়ে তোলার পেছনে যথেষ্ঠ ভূমিকা রাখে। ওয়ের্ক ফোর্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা গবেষণায় দেখেন যে, যখন একই তেল বারবার ব্যবহার করা হয়, তখন সেখানে ট্রান্সফ্যাট উৎপন্ন হয়। আর এই ট্রান্সফ্যাট পেটের মেদ বাড়িয়ে দেয়। পেটের মেদ অতিরিক্ত জমে যাওয়ার আগেই সেটিকে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত, অন্যথায় সেটি নিয়ে পরতে হয় ভিষণ যন্ত্রণায়।  নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস ও সঠিক জীবন যাপনের মাধ্যমে আমরা আমাদের শরীরের বাড়তি মেদ বৃদ্ধি হওয়া থেকে রক্ষা পেতে পারি।  আসুন জেনে নেই পেটের মেদ বা ভুঁড়ি থেকে বাঁচতে হলে কি করণীয় ঃ আপনার দৈনন্দিন খাবার তালিকায় ফাইবারসমৃদ্ধ (আঁশ